২ হাজার নোট ভারত অবৈধ ঘোষণা না করলেও তা ব্যাংক-ডাকঘরে অ্যাকাউন্টে জমা দিতে বলা হয়েছে। নোট প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া হিসেবে এ বছরের মে মাসে দেওয়া হয় ওই নির্দেশনা।
ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর শক্তিকান্ত দাসকে উদ্ধৃতি করে আনন্দবাজার পত্রিকা জানিয়েছে, যত নোট বাজারে ছিল, তার বেশির ভাগই ফেরত এসেছে। আর ১০ হাজার কোটি টাকার দু’হাজারের নোট বাজারে রয়েছে। সেগুলোও ফেরত আসবে।
মে মাসে যখন এই নোট প্রত্যাহারের কথা জানানো হয়ে তখন ৩.৪ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি দু’হাজারের নোট ছিল।
২০১৬ সালে ২০০০ টাকার নোট এনেছিল মোদি সরকার। দাবি ছিল, এতে কালো টাকা রোখা সহজ হবে। বিরোধীসহ নানা মহলের দাবি তা তো হয়ইনি, উল্টো মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে। ২০১৮-১৯ সাল থেকে এই নোট ছাপানো বন্ধ ছিল।